শুক্রবার, মে ২৩, ২০২৫
Homeরাজনৈতিকবিএনপির ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, জনাব তারেক রহমান এর ঘোষিত রাষ্ট্র সংস্কার কাঠামোর...

বিএনপির ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, জনাব তারেক রহমান এর ঘোষিত রাষ্ট্র সংস্কার কাঠামোর ৩১ দফা বাস্তবায়নের লিফলেট বিতরণে হামলার প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন।

নিজস্ব প্রতিনিধি, রাজশাহী।
বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান রাষ্ট্র সংস্কার কাঠামো সাধারণ মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের লক্ষে ৩১ দফা বাস্তবায়নের বার্তা ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, থানা, পাড়া, ম‍হল্লায় সর্ব স্তরের ও সর্ব শ্রেণীর মানুষের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে বিভিন্ন ভাবে দেশজুড়ে কর্মসূচী চলমান রয়েছে। যার ধারাবাহিকতায় রাজশাহী ০১(তানোর গোদাগাড়ী) আসনের তানোর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণের জন্য তানোর উপজেলা বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের সহযোগিতায় বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সমাজসেবক, গোদাগাড়ী উপজেলার বিএনপির নির্বাহী সদস্য এডভোকেট মো. সুলতানুল তারেক, গোদাগাড়ী উপজেলা বিএনপির অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে রোজ রবিবার ১৫ই ডিসেম্বর ২০২৪ সন আনুমানিক বিকেল ৩:০০ ঘটিকায় তানোর উপজেলার কার্যালয়ের গেটে উপস্থিত হলে, রাজশাহী জেলা বিএনপির সদস্য,পৌরসভার সাবেক মেয়র, মিজানুর রহমান মিজানের নির্দেশনায় ভাগ্নে, প্রতিনিধি ও ভাগ্নে কৃষকলীগের তানোর পৌর শাখার সম্পাদক ও বর্তমানে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক, প্রতিনিধি হাবিবুর রহমান হাবিবের নেতৃত্বে তানোর পৌর বিএনপির সংগঠনিক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন তোফা, যুবনেতা জুবা সহ ৮-১০ জন ৩১ দফা লিফলেট বিতরণের সময় লাঠি বাঁশ, ইট পাটকেল ও দেশীয় অস্ত্র দিয়ে লিফলেট বিতরণ কারীদের হামলা করে এবং লিফলেট বিতরণে বাধা দেয়। হামলাকালে (০৪) চারটি মাইক্রো বাসের সামনের দিকের কাঁচ ভেঙে দেয় ও কয়েক জন বিএনপি নেতা-কর্মীকে আহত করে  । এ
প্রবীণ বিএনপি সমার্থক ৪ নং ওয়ার্ড যুব দলের সভাপতি বজলুর এর পিতার মাথায় বাঁশের লাঠি দিয়ে  আঘাত করলে চোখ ও মাথায় আঘাত প্রাপ্ত হয় এবং হামলাকারীরা সন্ত্রাসী কায়দায় ইট নিক্ষেপ করলে রাজশাহী ০১ আসনের ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী অ্যাডভোকেট মো. সুলতানুল ইসলাম তারেকের পায়ে ইটের আঘাত লেগে , বাম পা জখম হয়। পরবর্তীতে তিনি রাজশাহী মেডিকেল
কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহন করেন ।
হামলাকারীরা এই ধরনের নেককারজনক ঘটনা ঘটিয়ে শান্ত হয়নি, পুনরায় সাবেক মেয়র মিজানুর মিজানের নির্দেশে লিফলেট বিতরণে যারা অংশগ্রহণ করেছিল তাদের তালিকা করেন এবং রাস্তায় যদি কাউকে একা পাচ্ছেন তাদেরকে মারধর করছে। এখানে উল্লেখ্য,সোমবার ১৬ই ডিসেম্বর আনুমানিক সকাল ১০ টায় আজিজুর রহমান অন্তরকে একা পেয়ে  যুব নেতা জুবা হামলা করে। হামলার শিকার হয়ে এক ঘন্টা তিনি জ্ঞানহীন ছিলেন। পরবর্তীতে ফয়সাল মন্ডল মিঠুনকে আনুমানিক বিকাল ০৩ টায় শহীদুল ইসলাম শহীদ ও
ইসলাম তারিক মারধর করে। যা পূর্ববর্তী শাসনামলের সাবেক এমপি ফারুক চৌধুরীর আমলকে মনে করিয়ে দেয়। ভুক্তভোগীরা এ ধরনের হামলাকারীদের সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিয়ে দল থেকে বহিষ্কারের দাবি জানায়।
সংশ্লিষ্ট খবর

সর্বশেষ খবর