ফেসবুক লাইভে পোষ্য কোটা নিয়ে করা মন্তব্যকে ‘অশালীন’ ও ‘কুৎসিত’ দাবি করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মারের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার সমিতি। রবিবার (১৭ নভেম্বর) সহায়ক কর্মচারী সমিতি, পরিবহন টেকনিক্যাল সমিতি, সাধারণ কর্মচারী ইউনিয়নের সঙ্গে সমন্বয় করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর এই লিখিত অভিযোগ দেন তারা।
অফিসার সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোক্তার হোসেন স্বাক্ষরিত এই অভিযোগপত্রে উল্লেখ করে বলা হয়েছে, গত ১৫ নভেম্বর ইসলামিক স্ট্যাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী সালাউদ্দিন আম্মার ফেসবুক লাইভে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী ও তাদের সন্তানদের নিয়ে ও অশালীন, অশ্লীল ও কুৎসিত ভাষা প্রয়োগ করেন- যা অত্যন্ত লজ্জার, মানহানীকর ও অসম্মানের।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, শিষ্টাচারবহির্ভূত এমন কার্যক্রমের পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার (১৬ নভেম্বর) অফিসার সমিতি, সহকারী কর্মচারী সমিতি, পরিবহন টেকনিক্যাল সমিতি ও সাধারণ কর্মচারী ইউনিয়নের এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয় এবং সভায় এই ঘটনায় তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করে সব সমিতির পক্ষ থেকে বক্তব্য দেওয়া সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসন বরাবর পত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
দ্রুত সময়ে ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে অভিযোগ পত্রে বলা হয়েছে, দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে অফিসার সমিতি, অন্য সমিতি ও ইউনিয়নের যৌথ সভায় পরবর্তী কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।
পোষ্য কোটা নিয়ে মন্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, আমার কথা স্পষ্ট, এতে কেউ কষ্ট পেলে আমি আমাকে পরিষ্কার করতে পারবো যেকোনও জায়গায়। শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা যদি পিছিয়ে পড়া বলে মনে হয়, তাহলে তাদের বেতনসহ অন্য সুবিধা বাড়িয়ে দেন, আমরা কিছুই বলবো না। কিন্তু আমাদের মেধার বিপরীতে তাদের সন্তানদের এই খাপছাড়া সুবিধা মেনে নেবো না।
তিনি বলেন, দুই দিন আগে আমি একটি লাইভে বলেছি, যদি কোটা নিতেই হয় তবে পোষ্য কোটা নয় আপনারা ভ্যালিড একটা কোটার ব্যানারে যান, যদি আপনার সন্তানকে প্রতিবন্ধী মনে হয়, তাহলে প্রতিবন্ধী কোটা। আর তাছাড়া তৃতীয় লিঙ্গ কোটা চালু করে সুবিধা নেন, আমরা কিছুই বলবো না। তারা হয়তোবা এটাকেই তাদের প্রতি অপমানজনক হিসেবে নিয়েছে। এটা আমার প্রতিবাদের ভাষা। এই ভাষা থেকে লজ্জা পেয়ে হলেও তারা পোষ্য কোটা বাতিলের বিষয়ে একমত পোষণ করবে বলে আশা রাখছি।
দ্রুত সময়ে ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে অভিযোগ পত্রে বলা হয়েছে, দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে অফিসার সমিতি, অন্য সমিতি ও ইউনিয়নের যৌথ সভায় পরবর্তী কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।
পোষ্য কোটা নিয়ে মন্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, আমার কথা স্পষ্ট, এতে কেউ কষ্ট পেলে আমি আমাকে পরিষ্কার করতে পারবো যেকোনও জায়গায়। শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা যদি পিছিয়ে পড়া বলে মনে হয়, তাহলে তাদের বেতনসহ অন্য সুবিধা বাড়িয়ে দেন, আমরা কিছুই বলবো না। কিন্তু আমাদের মেধার বিপরীতে তাদের সন্তানদের এই খাপছাড়া সুবিধা মেনে নেবো না।
তিনি বলেন, দুই দিন আগে আমি একটি লাইভে বলেছি, যদি কোটা নিতেই হয় তবে পোষ্য কোটা নয় আপনারা ভ্যালিড একটা কোটার ব্যানারে যান, যদি আপনার সন্তানকে প্রতিবন্ধী মনে হয়, তাহলে প্রতিবন্ধী কোটা। আর তাছাড়া তৃতীয় লিঙ্গ কোটা চালু করে সুবিধা নেন, আমরা কিছুই বলবো না। তারা হয়তোবা এটাকেই তাদের প্রতি অপমানজনক হিসেবে নিয়েছে। এটা আমার প্রতিবাদের ভাষা। এই ভাষা থেকে লজ্জা পেয়ে হলেও তারা পোষ্য কোটা বাতিলের বিষয়ে একমত পোষণ করবে বলে আশা রাখছি।
( সূত্র: রাজশাহীর কন্ঠ )