জেনেভা সেন্টার ফর সিকিউরিটি পলিসির নিরাপত্তা বিশ্লেষক এবং বৈশ্বিক ঝুঁকি প্রধান জিন-মার্ক রিকলি এই আশঙ্কার কথা বলেছেন।
কাতারভিত্তিক সংবাদসংস্থা আল-জাজিরার এক বিশ্লেষণধর্শী প্রতিবেদনে তিনি বলছেন, নেতানিয়াহুর বাড়িতে হামলার জন্য ইরানের দিকে আঙুল তোলার ব্যাপারটি চলমান দ্বন্দ্বকে আরও প্রসারিত করতে পারে।
তিনি বলেন, “যদি আমরা নেতানিয়াহুর বাড়িতে ড্রোন হামলাকে হত্যাচেষ্টা হিসেবে বিবেচনা করি এবং ইরানের সঙ্গে এটির সমান কিছু ভাবি তাহলে দেখা যাবে, ইসরায়েলি হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হতে পারেন প্রধান ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি।”
এই নিরাপত্তা বিশ্লেষক জানিয়েছেন, হামাস ও হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে ইসরায়েল যা করেছে মধ্যপ্রাচ্যে থাকা অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গেও একই কাজ করার চেষ্টা করবে ইসরায়েল।
তিনি বলেছেন, “ইসরায়েল ইরানের প্রক্সি এবং অন্যান্যদের বিরুদ্ধে এই অঞ্চলে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করছে। তাদের টার্গেট শুধুমাত্র হিজবুল্লাহ নয়… হুথিসহ অন্যান্য গোষ্ঠীগুলোও। তারা ইঙ্গিত দিচ্ছে হামাস এবং হিজবুল্লাহর সঙ্গে যা করছে সেগুলো অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গেও করবে। ফলে প্রথমে তারা এসব গোষ্ঠীর প্রধানদের হত্যা করবে। এরপর তাদের পুরোপুরি দমনের চেষ্টা করবে।” সূত্র: আল-জাজিরা